(ক) সাম্যবাদী তত্ত্ব
(খ) মিথস্ক্রিয়াবাদ তত্ত্ব
(গ) নারীবাদী তত্ত্ব
(ঘ) কোনোটিই নয়।
20) প্রশ্ন: ডিউক কী বলল ?
(ক) ঘেউ! (খ) মেও!
(গ) কুউ!
(ঘ) চুপ্!
21) প্রশ্ন: কে, “মেও!” বলেছিল?
(খ) কমলাকান্ত
(গ) ওয়েলিংটন (ঘ) ডিউক
22) প্রশ্ন: কমলাকান্ত চোখ মেলে, ভালো করে চেয়ে কী দেখল?
(ক) বিড়াল নয়, ওয়েলিংটন কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ খেয়ে ফেলেছে
(খ) বিড়াল মৎস্য নিঃশেষ করে, উদরসাৎ করে ফেলেছে। (গ) ওয়েলিংটন নয়, বিড়াল কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ নিঃশেষ করে উদরসাৎ করেছে।
(ঘ) বিড়াল দুধের বাটি ফেলে দিয়েছে।
23) প্রশ্ন: কমলাকান্ত কেন অত কিছু দেখতে পায়নি?
(ক) কারণ সে তখন কল্পনায়, ওয়াটালুর মাঠে ব্যূহ রচনায় ব্যস্ত ছিল
(খ) কারণ সে ঘুমিয়ে পড়েছিল
(গ) কারণ সে দুগ্ধ পানে ব্যস্ত ছিল
(ঘ) কারণ সে হুঁকা টানায় মগ্ন ছিল।
24) প্রশ্ন: বিড়াল কেন অতি মধুর স্বরে “মেও!” বলেছিল?
(ক) ইঁদুর শিকার করে বীরত্ব প্রকাশ করার জন্য
(খ) ওয়াটার্লর যুদ্ধ জয়ের ঘোষণা করার অভিপ্রায়ে (গ) নির্জল দুগ্ধ পানে পরিতৃপ্ত হয়ে
(ঘ) দুগ্ধ চুরি করতে পেরে।
25) প্রশ্ন: মার্জার মনে মনে হেসে, কমলাকান্তের দিকে চেয়ে ভাবছিল যে-
(ক) সবাই উপহাস করবে
(খ) মনুষ্যকুলে তিনি কুলাঙ্গাররূপে পরিচিত হবেন
(গ) রাগ করা পুরুষের ন্যায় আচরণ নয় (ঘ) দুগ্ধে কমলাকান্তের যে অধিকার, বিড়ালেরও তাই অধিকার।
30) প্রশ্ন: চিরাগত প্রথাটি কী?
(ক) বিড়ালকে নির্বিঘ্নে দুগ্ধ পান করতে দেওয়া (খ) বিড়াল দুধ খেলে তাকে মেরে তাড়িয়ে দিতে হয়
(গ) বিড়াল দুধ খেতে এলে, তা বসে দেখতে হয়
(ঘ) বিড়াল দুধ খেতে এলে দুধের পাত্রটি সরিয়ে নিতে হয়।
(ক) মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবে
(খ) মনুষ্যকুলে শ্রেষ্ঠ মনুষ্যস্বরূপ পূজিত হবে
(গ) বিড়ালের কাছে আদর্শ পুরুষরূপে গণ্য হবে
(ঘ) ধর্ম্মের ফলভাগী হবে।
32) প্রশ্ন: কমলাকান্তের কাছে কোন্টি বাঞ্ছনীয় নয়?
(ক) চিরাগত প্রথার অবমাননা করা
(খ) বিড়ালের উপহাস সহ্য করে নেওয়া (গ) চিরাগত প্রথার অবমাননা করে, মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হওয়া
(ঘ) বিড়ালকে অতিরিক্ত পুরস্কার দেওয়া।
33) প্রশ্ন: “কি জানি, এই মার্জারী যদি স্বজাতিমন্ডলে কমলাকান্তকে কাপুরুষ বলিয়া উপহাস করে?”- অতএব কমলাকান্তের কী করণীয়?
(ক) পুনরপি সগর্ব্বে বিড়ালের দিকে ধাবমান হল (খ) যষ্টি ত্যাগ করে পুনরপি শয্যায় এসে হুঁকা নিয়ে বসল
(গ) বিড়ালের জন্য এক বাটি দুগ্ধ নিয়ে এল
(ঘ) নিমীলিতলোচনে ভাবতে লাগল।
44) প্রশ্ন: “তাহা আমি বহু অনুসন্ধানে পাইলাম না।”-মনুষ্যের কোন্ কার্যের কারণ বিড়াল খুঁজে পায়নি?
(ক) মনুষ্যদের বিড়ালকে ভালো না বাসার কারণ
(খ) মনুষ্যদের বিড়াল দেখে ভয় পাওয়ার কারণ (গ) বিড়ালরা খেলেই, মনুষ্যরা কোন্ শাস্ত্রানুসারে লাঠি নিয়ে তাদের মারতে আসে তা
(ঘ) মনুষ্যদের চিরাগত প্রথাটি কী তা।
45) প্রশ্ন: “তোমরা আমার কাছে কিছু উপদেশ গ্রহণ কর।”-কোন উপদেশ?
(ক) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
(খ) পরোপকারই পরম ধর্ম
(গ) বিড়ালই কমলাকান্তের ধর্মসঞ্চয়ের কারণ
(ঘ) বিজ্ঞ চতুষ্পদ তথা বিড়ালের কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের জ্ঞানোন্নতির আর কোনো উপায়ান্তর নেই।
46) প্রশ্ন: বিড়ালের মতে, ‘ধৰ্ম্ম কী?’
(ক) মনুষ্যধর্মই পরম ধর্ম
(খ) জীবপ্রেমই পরম ধর্ম। (গ) পরোপকারই পরম ধর্ম
(ঘ) ঈশ্বরসেবাই পরম ধর্ম।
47) প্রশ্ন: “অতএব তুমি সেই পরম ধর্ম্মের ফলভাগী-” বিড়াল কেন এ কথা বলেছে?
(ক) কমলাকান্তের আহরিত দুগ্ধে, বিড়ালের উপকার সাধিত হল বলে
(খ) কমলাকান্তের চিরাগত প্রথা রক্ষার কারণে বিড়াল তাড়া খেল বলে
(গ) কমলাকান্তের যষ্টি দেখে বিড়াল ভীত হল না বলে
(ঘ) বিড়াল চুরি করে দুগ্ধপান করল বলে
***48) প্রশ্ন: “দেখ, আমি চোর বটে,”-বিড়াল কেন চোর হয়েছে?
(ক) সাধ করে
(খ) ভুল করে (গ) সাধ করে নয়, খেতে পায়নি বলে
(ঘ) কমলাকান্ত নেশায় আচ্ছন্ন ছিল বলে।
49) প্রশ্ন: কারা চোর অপেক্ষাও অধার্ম্মিক?
(ক) কমলাকান্ত (খ) বড় বড় সাধু, যারা চোরের নামে শিউরে ওঠে
(গ) প্রসন্ন
(ঘ) যারা কৃপণ।
***50) প্রশ্ন: “যাঁহারা বড় বড় সাধু, চোরের নামে শিহরিয়া উঠেন, তাঁহারা অনেকে চোর অপেক্ষাও অধার্ম্মিক!”- এরূপ বলার কারণ কী?
(ক) সাধুদের প্রয়োজনের বেশি ধন থাকলেও তারা চোরকে তা দান করে না, তাই চোরেরা চুরি করতে বাধ্য হয়
(খ) সাধুরা, বিড়ালকে দুগ্ধদান করে না, তাই
(গ) সাধুরা কৃপণ হয় তাই চান সাক
(ঘ) কোনোটিই নয়।
(ক) তাদেরকে ঠেঙ্গা নিয়ে মারতে যেত
(খ) তাদেরকে মুষ্টি ভিক্ষা দিত (গ) তাদের সামনে জোড় হাত করে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞাসা করত, আর একটু দুধ এনে দেবে কি না
(ঘ) তাদের ব্যথায় ব্যথিত হত
***61) প্রশ্ন: মনুষ্যজাতির রোগ, হল
(ক) অপাত্রে দান করা (খ) তেলা মাথায় তেল দেওয়া
(গ) বিড়ালকে প্রহার করা
(ঘ) ছোটোলোকের দুঃখে কাতর হওয়া
62) প্রশ্ন: মনুষ্যজাতি তার জন্য ভোজের আয়োজন করে, যে-
68) প্রশ্ন: “নহিলে চুরি করিব”- কী করতে দেওয়ার কথা বিড়াল বলেছে?
(ক) প্রাচীরে প্রাচীরে ঘুরতে দিতে
(খ) মেও মেও করে চারিদিকে দেখতে দিতে (গ) এ পৃথিবীতে তাদের অধিকারের কিছু মৎস্য-মাংস তাদের খেতে দিতে
(ঘ) পরোপকার করতে দিতে।
69) প্রশ্ন: “তোমাদিগের কী দুঃখ হয় না?”- কী দেখে বা শুনে মনুষ্যজাতির দুঃখ না হওয়ার কথা বিড়াল বলেছে?
(ক) তাদের কৃষ্ণ চর্ম, শুষ্ক মুখ দেখে ও ক্ষীণ সকরুণ মেও মেও শুনে
(খ) তাদের আহার করা দেখে
(গ) তাদের দুগ্ধপান দেখে
(ঘ) তাদের গায়ের লোম দেখে ও মেও মেও শুনে।
(ক) পাঁচ শত দরিদ্রকে বঞ্চিত করে, তাদের আহার্য্য, একজনেরই দ্বারা সংগ্রহ করা
(খ) বিড়ালের দুগ্ধ চুরি করা
(গ) বিড়ালকে যষ্টি নিয়ে তাড়া করা
(ঘ) পরম ধর্ম্মের ফলভোগ করা।
75) প্রশ্ন: “তাহা দরিদ্রকে দিবে না কেন?”-কী না দেওয়ার কথা বলা হয়েছে?
(ক) ধনীর, খাওয়ার পর যা পড়ে থাকে, তা দরিদ্রকে না দেওয়ার
(খ) চুরি করতে না দেওয়ার
(গ) পরোপকার করতে না দেওয়ার
(ঘ) ধনীর সকল সঞ্চিত সম্পত্তি দরিদ্রকে দিয়ে না দেওয়ার।
76) প্রশ্ন: “তবে দরিদ্র অবশ্য তাহার নিকট হইতে চুরি করিবে”-কারণ-
(ক) কেবল ধনীরা চুরি করবে, তা মান্য নয়
(খ) চুরি করা দরিদ্রের স্বভাব (গ) এ পৃথিবীতে কেউই অনাহারে মরার জন্য আসেনি
(ঘ) দরিদ্রের অপরিমিত লোভ
(ক) বিড়াল প্রত্যহ দুগ্ধ খেয়ে গেলে
(খ) ধনী ব্যক্তি দরিদ্রকে বঞ্চিত করলে (গ) কোনো ব্যক্তি ক্ষমতামাফিক ধনসঞ্চয় ও নির্বিঘ্নে ধন ভোগ না করতে পারলে
(ঘ) ছোটলোকের ব্যথায়, ব্যথিত হতে না পারলে।
89) প্রশ্ন: “অতএব চোরের দন্ডবিধান কর্তব্য”-কমলাকান্তের এমন বিবেচনার কারণ –
(ক) বিড়াল, অন্যের জন্য বরাদ্দ দুগ্ধ চুরি করে পান করে
(খ) চোরেরা সমাজবিশৃঙ্খলার মূল (গ) সমাজের উন্নতিতে দরিদ্রের প্রয়োজন না থাকলেও, ধনীর বিশেষ প্রয়োজন আছে
(ঘ) চোর, চুরি করে।
90) প্রশ্ন: চোরকে ফাঁসি দেওয়ার সঙ্গে আর কোন্ নিয়মটি চালু করার প্রস্তাব বিড়াল দিয়েছিল?
(ক) চোরকে ফাঁসি দেওয়ার আগে ভোজন করানোর প্রস্তাব।
(খ) চোরকে কখনও প্রহার না করার প্রস্তাব
(গ) চোরকে ফাঁসি দেওয়ার আগে আফিং সেবন করতে দেওয়ার প্রস্তাব (ঘ) চোরকে ফাঁসি দেওয়ার আগে, যে বিচারক তাকে সাজা দেবেন, তাকে আগে তিন দিন উপবাস করানোর প্রস্তাব