crossorigin="anonymous">     crossorigin="anonymous"> 4th Semester Internal Assessment Political Science Course POL-H-CC-T-10 Chapra Bangaljhi Mahavidyalaya

4th Semester Internal Assessment Political Science Course POL-H-CC-T-10 Chapra Bangaljhi Mahavidyalaya

4Th Semester

CC-10 Internal Assessment

Course : POL-H-CC-T-10

1. সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতার পার্থক্য

ভূমিকা :

আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় “সার্বভৌমত্ব” এবং “ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা” দুটি মৌলিক ধারণা। এদের মধ্যে সুস্পষ্ট পার্থক্য থাকলেও, অনেক সময় এই ধারণাগুলি একে অপরের সাথে মিলে যায়। সার্বভৌমত্ব হল একটি রাষ্ট্রের স্বাধীনতা এবং স্বায়ত্তশাসনের ধারণা, যেখানে ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা নির্দিষ্ট ভূখণ্ড বা স্থলভাগের উপর ভিত্তি করে রাজনৈতিক শক্তি ও প্রভাব প্রতিষ্ঠা করে। এই নিবন্ধে আমরা সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতার মৌলিক পার্থক্যগুলি বিশ্লেষণ করব।

সার্বভৌমত্ব :

সার্বভৌমত্ব হল রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ক্ষমতা, যা অন্য কোনো শক্তির দ্বারা সীমাবদ্ধ নয়। এটি দুটি প্রধান রূপে বিদ্যমান: অভ্যন্তরীণ সার্বভৌমত্ব এবং বহিরাগত সার্বভৌমত্ব। অভ্যন্তরীণ সার্বভৌমত্ব একটি রাষ্ট্রের ক্ষমতা ও কর্তৃত্বকে নির্দেশ করে যা তার নিজস্ব জনগণ ও ভূখণ্ডের উপর প্রয়োগ করে। বহিরাগত সার্বভৌমত্ব আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যেখানে একটি রাষ্ট্র অন্য রাষ্ট্রের দ্বারা প্রভাবিত বা নিয়ন্ত্রিত নয়।

সার্বভৌমত্বের ধারণা প্রাচীনকাল থেকেই বিদ্যমান, তবে এর আধুনিক রূপটি পশ্চিম ইউরোপে ১৬৪৮ সালের ওয়েস্টফালিয়া শান্তি চুক্তির পরে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই চুক্তির ফলে আধুনিক জাতি-রাষ্ট্র ব্যবস্থা এবং আন্তর্জাতিক সার্বভৌমত্বের ধারণা প্রতিষ্ঠিত হয়।

মূল উপাদানগুলি:
  1. স্বাধীনতা: একটি রাষ্ট্র তার নিজস্ব নীতিমালা ও কার্যক্রম নির্ধারণে সম্পূর্ণ স্বাধীন।
  2. অখণ্ডতা: রাষ্ট্রের ভূখণ্ড ও সীমানা অপরিবর্তনীয়।
  3. অভ্যন্তরীণ কর্তৃত্ব: রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনো বিদেশী হস্তক্ষেপ নেই।

ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা :

ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা একটি রাষ্ট্র বা অঞ্চলের ভূখণ্ডগত গুরুত্ব ও প্রভাবকে নির্দেশ করে। এটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের উপর ভিত্তি করে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামরিক শক্তি ও প্রভাব প্রতিষ্ঠা করে। ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা একটি রাষ্ট্রের ভৌগোলিক অবস্থান, প্রাকৃতিক সম্পদ, এবং সামরিক কৌশলগত সুবিধার উপর নির্ভর করে।

মূল উপাদানগুলি:
  1. ভৌগোলিক গুরুত্ব: একটি রাষ্ট্র বা অঞ্চলের ভূখণ্ডগত অবস্থান তার রাজনৈতিক ও সামরিক গুরুত্ব নির্ধারণ করে।
  2. প্রাকৃতিক সম্পদ: ভূখণ্ডের প্রাকৃতিক সম্পদ তার অর্থনৈতিক শক্তি ও উন্নয়নকে প্রভাবিত করে।
  3. সামরিক কৌশল: ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা একটি রাষ্ট্রের সামরিক কৌশলগত পরিকল্পনা ও প্রতিরক্ষা নীতিমালা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

পার্থক্য :

সার্বভৌমত্বের প্রেক্ষিতে পার্থক্য :

সার্বভৌমত্ব এবং ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতার মধ্যে মূল পার্থক্য হল, সার্বভৌমত্ব একটি রাষ্ট্রের স্বাধীনতা এবং স্বায়ত্তশাসনের উপর ভিত্তি করে, যেখানে ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা একটি রাষ্ট্রের ভূখণ্ডগত গুরুত্ব ও প্রভাবের উপর ভিত্তি করে।

সার্বভৌমত্ব একটি রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত ক্ষমতাকে নির্দেশ করে, যা অন্য কোনো রাষ্ট্র বা শক্তি দ্বারা সীমাবদ্ধ নয়। এটি রাষ্ট্রের আইনী অধিকার ও কর্তৃত্বকে সংজ্ঞায়িত করে এবং আন্তর্জাতিক আইন ও চুক্তির মাধ্যমে সংরক্ষিত হয়। অন্যদিকে, ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা একটি রাষ্ট্রের ভূখণ্ডের উপর ভিত্তি করে, যা তার ভৌগোলিক অবস্থান, প্রাকৃতিক সম্পদ, এবং সামরিক কৌশলগত সুবিধার উপর নির্ভর করে।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রেক্ষিতে পার্থক্য :

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে সার্বভৌমত্ব এবং ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতার প্রভাব ভিন্ন। সার্বভৌমত্ব আন্তর্জাতিক আইন ও চুক্তির মাধ্যমে সংরক্ষিত হয় এবং রাষ্ট্রের অধিকার ও কর্তৃত্বকে সংজ্ঞায়িত করে। এটি রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসনকে নিশ্চিত করে। ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা আন্তর্জাতিক রাজনীতির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যেখানে রাষ্ট্রের ভূখণ্ডগত অবস্থান ও প্রভাব তার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক কৌশল নির্ধারণ করে।

উদাহরণ :

সার্বভৌমত্ব: যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত এবং রাশিয়া সহ বেশিরভাগ দেশই তাদের নিজস্ব অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত সার্বভৌমত্ব বজায় রাখে। এই দেশগুলি তাদের নিজস্ব নীতিমালা ও কার্যক্রম নির্ধারণে সম্পূর্ণ স্বাধীন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে তাদের নিজস্ব অবস্থান বজায় রাখে।

ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা: মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি, যেমন সৌদি আরব ও ইরান, তাদের ভূখণ্ডগত গুরুত্ব ও প্রাকৃতিক সম্পদের (বিশেষ করে তেল) উপর ভিত্তি করে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অন্যদিকে, সুইজ ওয়াল্ডের কারণে ইজিপ্টের ভূখণ্ডগত গুরুত্বও উল্লেখযোগ্য।

উপসংহার :

সার্বভৌমত্ব এবং ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা দুটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা যা আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশাল প্রভাব ফেলে। সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসনের উপর ভিত্তি করে, যেখানে ভূখণ্ড কেন্দ্রীকতা একটি রাষ্ট্রের ভূখণ্ডগত গুরুত্ব ও প্রভাবের উপর নির্ভর করে। এই দুটি ধারণা একে অপরের সাথে সম্পর্কিত হলেও, তাদের মধ্যে সুস্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে যা আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও রাষ্ট্রের ক্ষমতা ও প্রভাব নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

3. সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ সমূহ

ভূমিকা :

সন্ত্রাসবাদ বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম গুরুতর সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। এর মাধ্যমে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলি বিভিন্ন দেশ ও সমাজের শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা বিনষ্ট করছে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তবে সন্ত্রাসবাদ একটি জটিল সমস্যা, যা মোকাবেলা করতে গেলে অনেক ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়। এই নিবন্ধে আমরা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জসমূহ বিশ্লেষণ করব এবং কীভাবে এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলা করা যেতে পারে সে সম্পর্কে আলোচনা করব।

সন্ত্রাসবাদের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ :

সন্ত্রাসবাদ হল রাজনৈতিক, ধর্মীয়, বা আদর্শগত উদ্দেশ্যে সাধারণ জনগণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য সহিংস কার্যক্রম বা হুমকি প্রয়োগের একটি পদ্ধতি। সন্ত্রাসবাদ বিভিন্ন রূপে দেখা যায়, যেমন:

  1. রাজনৈতিক সন্ত্রাসবাদ: এটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সংঘটিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ETA (Basque Homeland and Liberty) স্পেনের বাস্ক অঞ্চলের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছে।
  2. ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ: ধর্মীয় উদ্দেশ্যে সংঘটিত হয়, যেমন আল-কায়েদা এবং আইএসআইএসের মত গোষ্ঠী।
  3. সামাজিক ও অর্থনৈতিক সন্ত্রাসবাদ: এটি সমাজের বিশেষ কোন শ্রেণী বা গোষ্ঠীর অর্থনৈতিক বা সামাজিক পরিবর্তন আনতে সংঘটিত হয়, যেমন নকশালপন্থী আন্দোলন।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জসমূহ :

১. গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ : সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রধান চ্যালেঞ্জগুলির একটি হল সঠিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ। সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলি সাধারণত গোপনে কাজ করে এবং তাদের কার্যক্রম গোপন রাখার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে। ফলে, তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
২. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা : সন্ত্রাসবাদ একটি বৈশ্বিক সমস্যা, যা মোকাবেলা করতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান, প্রযুক্তি সহায়তা, এবং সম্মিলিত অভিযানের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা যায়। তবে, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রায়ই রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক কারণে সীমাবদ্ধ হয়ে যায়।
৩. আর্থিক উৎস নিয়ন্ত্রণ : সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলি তাদের কার্যক্রম চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করতে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে, যেমন চাঁদাবাজি, মাদক পাচার, এবং বৈধ ব্যবসার আড়ালে অর্থ সংগ্রহ। এই অর্থের উৎস নিয়ন্ত্রণ করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ, কারণ এটি প্রায়ই জটিল আর্থিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
৪. প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ : প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলিও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সাইবার সন্ত্রাসবাদ, ড্রোন প্রযুক্তি, এবং ক্রিপ্টোকারেন্সির মত প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা তাদের কার্যক্রম গোপন ও কার্যকরভাবে পরিচালনা করছে। ফলে, প্রযুক্তিগত দিক থেকে সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলা করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫. সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কারণ : সন্ত্রাসবাদের মূল কারণগুলির মধ্যে রয়েছে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অসন্তোষ, ধর্মীয় উগ্রবাদ, এবং দারিদ্র্য। এসব কারণগুলি দূর না করলে সন্ত্রাসবাদের মূল সমস্যা সমাধান করা সম্ভব নয়। ফলে, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ :

১. সঠিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ : সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলার জন্য সঠিক ও সময়োপযোগী গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করতে হবে। এছাড়া, স্থানীয় সম্প্রদায়ের সহায়তাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
২. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি : সন্ত্রাসবাদ একটি বৈশ্বিক সমস্যা, যা মোকাবেলা করতে হলে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান, প্রযুক্তি সহায়তা, এবং সম্মিলিত অভিযানের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা যায়।
৩. আর্থিক উৎস নিয়ন্ত্রণ : সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলির আর্থিক উৎস নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আন্তর্জাতিক আর্থিক নেটওয়ার্কের উপর কঠোর নজরদারি রাখতে হবে। অবৈধ অর্থ পাচার রোধ করতে হলে দেশের অভ্যন্তরীণ আর্থিক ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে।
৪. প্রযুক্তিগত উন্নয়ন : সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। সাইবার সন্ত্রাসবাদ, ড্রোন প্রযুক্তি, এবং ক্রিপ্টোকারেন্সির মত প্রযুক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৫. সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন : সন্ত্রাসবাদের মূল কারণগুলি দূর করতে হলে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন করতে হবে। ধর্মীয় উগ্রবাদ দূর করতে হলে শিক্ষার প্রসার এবং সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। এছাড়া, দারিদ্র্য দূর করার জন্য অর্থনৈতিক উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে।

উপসংহার :

সন্ত্রাসবাদ বর্তমান বিশ্বের অন্যতম গুরুতর সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। এটি মোকাবেলা করতে বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সঠিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, আর্থিক উৎস নিয়ন্ত্রণ, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা সম্ভব। সন্ত্রাসবাদ একটি জটিল সমস্যা, যা মোকাবেলা করতে হলে সকল দেশ ও সমাজকে একসাথে কাজ করতে হবে।

Leave a Comment