crossorigin="anonymous">     crossorigin="anonymous"> 4th Semester Internal Assessment Political Science Course POL-H-CC-T-8 Chapra Bangaljhi Mahavidyalaya

4th Semester Internal Assessment Political Science Course POL-H-CC-T-8 Chapra Bangaljhi Mahavidyalaya

4Th Semester

CC-8  Internal Assesssment

Course : POL-H-CC-T-8

1. সরকারি ও বেসরকারি প্রশাসনের পার্থক্য

সরকারি ও বেসরকারি প্রশাসনের পার্থক্য :

প্রশাসন এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে প্রতিষ্ঠান, সংস্থা, বা সরকারের কাজকর্ম, পরিকল্পনা, ও নিয়ন্ত্রণ করা হয়। প্রশাসনের দুইটি প্রধান শাখা হলো সরকারি প্রশাসন এবং বেসরকারি প্রশাসন। সরকারি ও বেসরকারি প্রশাসনের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে, যা তাদের কার্যপ্রণালী, লক্ষ্য, এবং কার্যক্ষেত্রে প্রতিফলিত হয়।

১. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য : সরকারি প্রশাসনের মূল লক্ষ্য হলো জনসেবা প্রদান করা এবং সাধারণ জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করা। সরকারি প্রশাসন বিভিন্ন সামাজিক, অর্থনৈতিক, এবং রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান করে, যাতে জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়। অন্যদিকে, বেসরকারি প্রশাসনের প্রধান লক্ষ্য হলো মুনাফা অর্জন করা। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্য ও সেবা বিক্রির মাধ্যমে তাদের আর্থিক লক্ষ্য পূরণ করে।
২. নিয়ন্ত্রণ ও নেতৃত্ব : সরকারি প্রশাসন সাধারণত আইন ও নিয়মের অধীনে পরিচালিত হয়। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও বিভাগের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং তারা নির্দিষ্ট আইনের ভিত্তিতে কাজ করে। সরকারি প্রশাসনের নেতৃত্ব সাধারণত নির্বাচিত বা নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের হাতে থাকে। অন্যদিকে, বেসরকারি প্রশাসনে নেতৃত্ব সাধারণত কোম্পানির মালিক বা পরিচালনা বোর্ডের হাতে থাকে। তারা ব্যবসার লক্ষ্য ও কৌশল নির্ধারণ করে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করে।
৩. নিয়োগ ও কর্মী ব্যবস্থাপনা : সরকারি প্রশাসনে নিয়োগ সাধারণত মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে হয় এবং এখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা ও নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কর্মী নিয়োগ করা হয়। কর্মীদের কাজের স্থায়িত্ব এবং সুযোগ-সুবিধা অনেক বেশি। বেসরকারি প্রশাসনে নিয়োগ প্রক্রিয়া অধিকতর নমনীয় এবং কর্মক্ষমতার ভিত্তিতে কর্মীদের মূল্যায়ন করা হয়। এখানে কর্মীদের কাজের স্থায়িত্ব তুলনামূলকভাবে কম এবং পারিশ্রমিক ও সুবিধা কোম্পানির নীতির উপর নির্ভর করে।
৪. তহবিল ও সম্পদ : সরকারি প্রশাসনের তহবিল সাধারণত জনগণের কর ও অন্যান্য সরকারি আয় থেকে আসে। সরকারি প্রশাসন সম্পদ ব্যবহারে বেশি সতর্ক থাকে কারণ এটি জনগণের অর্থ। বেসরকারি প্রশাসনের তহবিল মূলত পণ্য ও সেবা বিক্রি থেকে আসে। কোম্পানিগুলো তাদের মুনাফা বাড়াতে বিভিন্ন বিনিয়োগ ও বাজেট পরিকল্পনা করে।
৫. জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা : সরকারি প্রশাসন জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য। এখানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ জনগণের করের অর্থ ব্যবহৃত হয়। সরকারি সংস্থাগুলোর কার্যক্রম ও ব্যয়ের হিসাব প্রকাশ্যে রাখতে হয়। অন্যদিকে, বেসরকারি প্রশাসন সাধারণত শেয়ারহোল্ডার ও পরিচালনা বোর্ডের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য। তাদের কার্যক্রম ও আর্থিক তথ্য সাধারণত জনসাধারণের কাছে প্রকাশ করা হয় না, যদিও কিছু তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জন্য উন্মুক্ত থাকে।
৬. কাজের ধরন ও পরিবেশ : সরকারি প্রশাসনের কাজ সাধারণত দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা ও নীতিমালার উপর ভিত্তি করে হয়। এখানে কাজের পরিবেশ বেশি নিয়ন্ত্রিত ও সুশৃঙ্খল। বেসরকারি প্রশাসনে কাজের ধরন দ্রুত পরিবর্তনশীল এবং বাজারের চাহিদার উপর নির্ভরশীল। এখানে কাজের পরিবেশ তুলনামূলকভাবে বেশি প্রতিযোগিতামূলক এবং কর্মীদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও কর্মদক্ষতার উপর জোর দেওয়া হয়।
৭. পরিবর্তনের গতি : সরকারি প্রশাসনে পরিবর্তনের গতি ধীর হয় কারণ এখানে বিভিন্ন স্তরের অনুমোদন ও দীর্ঘ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। অন্যদিকে, বেসরকারি প্রশাসনে পরিবর্তনের গতি অনেক দ্রুত হয় কারণ তারা দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সক্ষম হয় এবং বাজারের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের অভিযোজিত করতে পারে।

সরকারি ও বেসরকারি প্রশাসনের মধ্যে এই পার্থক্যগুলো তাদের কাজের ধরন, লক্ষ্য, এবং কার্যপ্রণালীর উপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে। এই দুই ধরনের প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে এবং সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

2. এলটন মেয়োর মানবিক সম্পর্কের তত্ত্ব

এলটন মেয়োর মানবিক সম্পর্কের তত্ত্ব (Human Relations Theory) হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যানেজমেন্ট তত্ত্ব যা মানুষ ও তাদের সামাজিক সম্পর্কের উপর গুরুত্বারোপ করে। এই তত্ত্বটি শিল্প ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে মানবিক দিকগুলোকে প্রধান্য দিয়ে কর্মক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা ও কর্মী সন্তুষ্টি বৃদ্ধির উপায় খোঁজার চেষ্টা করে। এলটন মেয়োর কাজের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা এই তত্ত্বটি প্রধানত ১৯৩০ এর দশকে হথর্ন স্টাডিজ থেকে উদ্ভূত হয়।

তত্ত্বের প্রেক্ষাপট :
হথর্ন স্টাডিজ : ১৯২৪ থেকে ১৯৩২ সালের মধ্যে এলটন মেয়ো ও তার সহকর্মীরা ওয়েস্টার্ন ইলেকট্রিক কোম্পানির হথর্ন প্ল্যান্টে একটি সিরিজ পরীক্ষণ পরিচালনা করেন, যা হথর্ন স্টাডিজ নামে পরিচিত। এই স্টাডিজের মূল লক্ষ্য ছিল কর্মক্ষেত্রে আলোর মাত্রা ও কর্মীদের উৎপাদনশীলতার মধ্যে সম্পর্ক পরীক্ষা করা। তবে, পরবর্তীতে তারা আবিষ্কার করেন যে, কর্মীদের উৎপাদনশীলতা কেবলমাত্র আলোর মাত্রার উপর নির্ভর করে না, বরং কর্মক্ষেত্রে সামাজিক ও মানবিক দিকগুলোর উপরেও ব্যাপকভাবে নির্ভর করে।

মূল তত্ত্ব :

১. সামাজিক সংযোগ ও সম্পর্ক: এলটন মেয়ো আবিষ্কার করেন যে কর্মীরা কেবলমাত্র অর্থনৈতিক প্রণোদনার জন্য কাজ করেন না, বরং সামাজিক সংযোগ ও সম্পর্কের জন্যও কাজ করেন। কর্মীরা একে অপরের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুললে তাদের কাজের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়। এ কারণে, কর্মক্ষেত্রে একটি সহায়ক ও সমন্বিত পরিবেশ সৃষ্টি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

২. আবেগ ও মনস্তত্ত্ব: মেয়োর গবেষণা থেকে জানা যায় যে কর্মীদের আবেগ ও মনস্তত্ত্ব কাজের উপর প্রভাব ফেলে। কর্মীদের মতামত, অনুভূতি, এবং সন্তুষ্টি তাদের কাজের মান ও উৎপাদনশীলতাকে প্রভাবিত করে। কর্মীদের প্রতি সদয় ও সম্মানজনক আচরণ তাদের মনোবল বৃদ্ধি করে এবং কাজের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ায়।

৩. অফিসিয়াল ও আনঅফিসিয়াল সংগঠন: মেয়ো আবিষ্কার করেন যে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে দুটি ধরণের সংগঠন বিদ্যমান: অফিসিয়াল ও আনঅফিসিয়াল। অফিসিয়াল সংগঠন হলো প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত কাজের নিয়ম ও কাঠামো। অন্যদিকে, আনঅফিসিয়াল সংগঠন হলো কর্মীদের মধ্যে বিদ্যমান সামাজিক নেটওয়ার্ক। আনঅফিসিয়াল সংগঠন কর্মীদের মধ্যে একতা, বন্ধুত্ব, এবং সহযোগিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

৪. অংশগ্রহণমূলক নেতৃত্ব: মেয়োর তত্ত্বে বলা হয়েছে যে অংশগ্রহণমূলক নেতৃত্ব কর্মীদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সহায়ক। নেতৃত্বের এই ধরণে কর্মীদের মতামত ও অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। কর্মীরা যদি নিজেদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত মনে করেন, তাহলে তাদের কাজের প্রতি আগ্রহ ও দায়িত্ববোধ বাড়ে।

হথর্ন প্রভাব : মেয়োর গবেষণার একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হলো হথর্ন প্রভাব, যা বলে যে যখন কর্মীরা জানেন যে তারা পর্যবেক্ষিত হচ্ছে, তখন তাদের কাজের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়। এটি প্রমাণ করে যে, মনোযোগ ও পর্যবেক্ষণ কর্মীদের মনোবল ও কাজের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি করতে পারে।
প্রভাব ও প্রয়োগ : এলটন মেয়োর মানবিক সম্পর্কের তত্ত্ব শিল্প ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এটি ম্যানেজমেন্টের উপর মানুষের মনস্তত্ত্ব ও সামাজিক সম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরে এবং কর্মক্ষেত্রে মানবিক দিকগুলোকে প্রধান্য দেয়। এই তত্ত্বের প্রয়োগে অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছে।

সমালোচনা : এলটন মেয়োর তত্ত্ব কিছু সমালোচনার মুখোমুখি হয়। অনেকেই মনে করেন যে, এই তত্ত্বটি প্রায়ই অত্যধিক আদর্শিক এবং বাস্তব পরিস্থিতিতে সবসময় কার্যকর নয়। তাছাড়া, কর্মক্ষেত্রে মানুষের আচরণ ও মনস্তত্ত্ব সবসময় একভাবে কাজ করে না এবং এটি বিভিন্ন প্রভাবক দ্বারা পরিবর্তিত হতে পারে।

উপসংহার : এলটন মেয়োর মানবিক সম্পর্কের তত্ত্ব ম্যানেজমেন্ট ও শিল্প সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্ব। এটি কর্মক্ষেত্রে মানবিক দিকগুলোকে গুরুত্ব দেয় এবং কর্মীদের মধ্যে সম্পর্ক, আবেগ, এবং সামাজিক সংযোগের উপর ভিত্তি করে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির উপায় খোঁজার চেষ্টা করে। যদিও এই তত্ত্বটি কিছু সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে, তবুও এর প্রভাব ও প্রয়োগ শিল্প ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।

3. সুশাসনের ধারণা

সুশাসন (Good Governance) একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা যা রাষ্ট্র, সমাজ, এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কার্যকর, স্বচ্ছ, এবং দায়িত্বশীল প্রশাসন প্রতিষ্ঠার উপর গুরুত্বারোপ করে। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে সরকার ও প্রশাসন জনগণের কল্যাণ, অংশগ্রহণ, এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করে। সুশাসনের ধারণাটি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা, যেমন জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাংক, এবং বিভিন্ন এনজিও দ্বারা প্রচারিত এবং প্রসারিত হয়েছে।

সুশাসনের মূল উপাদান :

সুশাসনের ধারণা কয়েকটি মূল উপাদানের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এই উপাদানগুলো নিম্নরূপ:

  1. স্বচ্ছতা (Transparency): স্বচ্ছতা সুশাসনের অন্যতম প্রধান উপাদান। এটি নিশ্চিত করে যে সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম জনসাধারণের কাছে উন্মুক্ত এবং তথ্যগুলি সহজলভ্য। স্বচ্ছতার মাধ্যমে জনগণ জানতে পারে কীভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং কীভাবে সম্পদ ব্যবহৃত হয়।

  2. দায়বদ্ধতা (Accountability): সুশাসন প্রতিষ্ঠিত করতে দায়িত্বশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিশ্চিত করে যে কর্তৃপক্ষ তাদের কার্যক্রমের জন্য দায়বদ্ধ থাকবে এবং তাদের কাজের ফলাফল নিয়ে জনগণের কাছে জবাবদিহি করবে। দায়িত্বশীলতা প্রতিষ্ঠার জন্য কার্যকর নিরীক্ষা ও পর্যালোচনা প্রক্রিয়া থাকা আবশ্যক।

  3. অংশগ্রহণ (Participation): সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের অংশগ্রহণ অপরিহার্য। জনগণকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করা হলে তারা নিজেদের মতামত ও প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ করতে পারে। অংশগ্রহণমূলক প্রক্রিয়া জনগণের ক্ষমতায়ন এবং দায়িত্ববোধ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

  4. আইনের শাসন (Rule of Law): আইনের শাসন সুশাসনের একটি অপরিহার্য উপাদান। এটি নিশ্চিত করে যে সকল ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান আইন অনুযায়ী পরিচালিত হবে এবং কোনরকম অসাম্য বা অন্যায় আচরণ বরদাস্ত করা হবে না। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য স্বাধীন বিচার বিভাগ এবং কার্যকর আইন প্রয়োগকারী সংস্থা থাকা জরুরি।

  5. কার্যকারিতা ও দক্ষতা (Effectiveness and Efficiency): সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কার্যকারিতা ও দক্ষতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিশ্চিত করে যে সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সম্পদ এবং ক্ষমতা সর্বোচ্চ দক্ষতায় ব্যবহার করবে এবং জনগণের সেবা প্রদান করবে।

  6. ন্যায়বিচার ও সাম্য (Equity and Inclusiveness): সুশাসন নিশ্চিত করে যে সমাজের সকল সদস্য ন্যায়বিচার ও সাম্যের সুবিধা পাবে। এটি সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার ও সুযোগ সুরক্ষিত করবে এবং সকলের জন্য সমান সুযোগ ও সুবিধা প্রদানকরবে।

4Th Semester

Course : POL-H-CC-T-9

CC-9  Internal Assesssment

Political Science SEC-2 Short Questions

Leave a Comment