crossorigin="anonymous">     crossorigin="anonymous"> আদরিনী প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায় গল্পের ছোট প্রশ্ন এবং উত্তর | W.B

আদরিনী – প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায় গল্পের ছোট প্রশ্ন এবং উত্তর | W.B

CLASS-XII

SEMESTER-III

আদরিনী - প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায় গল্পের ছোট প্রশ্ন এবং উত্তর | W.B

প্রশ্ন ১: আদরিনী গল্পের মূল চরিত্র কে?

উত্তর: আদরিনী গল্পের মূল চরিত্র হচ্ছে শরৎচন্দ্র এবং তার স্ত্রী স্নেহলতা।

প্রশ্ন ২: গল্পের পটভূমি কী?

উত্তর: গল্পের পটভূমি হলো একটি গ্রামের পরিবেশ যেখানে শরৎচন্দ্র এবং তার পরিবার বাস করত।

প্রশ্ন ৩: শরৎচন্দ্রের স্ত্রী স্নেহলতার চরিত্র কেমন ছিল?

উত্তর: স্নেহলতা একজন অত্যন্ত স্নেহশীলা ও ধার্মিক নারী ছিলেন। তিনি সবসময় পরিবারের সবার যত্ন নিতেন এবং ভালোবাসতেন।

প্রশ্ন ৪: আদরিনী গল্পের শিরোনাম কীভাবে গল্পের সাথে সম্পর্কিত?

উত্তর: 'আদরিনী' শিরোনামটি শরৎচন্দ্রের স্ত্রী স্নেহলতার প্রতি তার গভীর ভালোবাসা এবং স্নেহের প্রতিফলন। তিনি স্নেহলতাকে অত্যন্ত স্নেহ এবং সম্মানের সাথে 'আদরিনী' বলে সম্বোধন করতেন।

প্রশ্ন ৫: শরৎচন্দ্রের জীবনে স্নেহলতার ভূমিকা কী ছিল?

উত্তর: স্নেহলতা শরৎচন্দ্রের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন। তিনি শরৎচন্দ্রকে মানসিক ও আত্মিকভাবে সমর্থন দিতেন এবং পরিবারের সকলের প্রতি তার দায়িত্ব পালন করতেন।

প্রশ্ন ৬: শরৎচন্দ্রের স্ত্রী স্নেহলতা কিভাবে মারা যান?

উত্তর: স্নেহলতা দীর্ঘ অসুস্থতার পর মারা যান। তার মৃত্যু শরৎচন্দ্রের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে।

প্রশ্ন ৭: শরৎচন্দ্রের অনুভূতি কেমন ছিল স্নেহলতার মৃত্যুর পর?

উত্তর: স্নেহলতার মৃত্যুর পর শরৎচন্দ্র খুবই শোকাহত ও বিমর্ষ হয়ে পড়েন। তিনি স্নেহলতাকে ভীষণ মিস করতে থাকেন এবং তার স্মৃতিচারণে ডুবে থাকেন।

প্রশ্ন ৮: শরৎচন্দ্রের সন্তানরা কীভাবে তাদের মায়ের মৃত্যু গ্রহণ করে?

উত্তর: শরৎচন্দ্রের সন্তানরা তাদের মায়ের মৃত্যুতে খুবই দুঃখিত হয়। তারা মায়ের স্মৃতি ধরে রাখতে চেষ্টা করে এবং তার আদর্শ অনুসরণ করে।

প্রশ্ন ৯: গল্পের শেষ অংশে কী ঘটে?

উত্তর: গল্পের শেষ অংশে দেখা যায়, শরৎচন্দ্র তার স্ত্রী স্নেহলতার স্মৃতিতে বিভোর হয়ে থাকেন। তিনি স্নেহলতার স্মৃতির সাথে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন এবং তার সন্তানদের ভবিষ্যতের জন্য নিজের মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করেন।

আদরিনী প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায়

প্রশ্ন ১০: প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায় 'আদরিনী' গল্পে কোন সামাজিক বার্তা দিতে চেয়েছেন?

উত্তর: প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায় 'আদরিনী' গল্পে পারিবারিক ভালোবাসা, স্নেহ, এবং দায়িত্বের গুরুত্বকে তুলে ধরেছেন। তিনি দেখিয়েছেন যে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ভালবাসা ও সম্মানের সম্পর্ক কতটা গভীর ও মূল্যবান হতে পারে।

প্রশ্ন ১১: স্নেহলতার মৃত্যু শরৎচন্দ্রের জীবনে কী প্রভাব ফেলে?

উত্তর: স্নেহলতার মৃত্যু শরৎচন্দ্রের জীবনে গভীর শোক এবং একাকীত্বের সৃষ্টি করে। তিনি জীবনের প্রতি নিরাসক্ত হয়ে পড়েন এবং তার জীবনের অর্থ খুঁজে পান না।

প্রশ্ন ১২: গল্পে স্নেহলতার কোন বিশেষ গুণাবলী তুলে ধরা হয়েছে?

উত্তর: স্নেহলতার স্নেহময়তা, ধার্মিকতা, এবং পারিবারিক দায়িত্ব পালনের গুণাবলী বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়েছে। তিনি পরিবারের সকল সদস্যকে সমানভাবে ভালোবাসতেন এবং যত্ন করতেন।

প্রশ্ন ১৩: শরৎচন্দ্রের সন্তানদের ভবিষ্যতের জন্য তার চিন্তা কী ছিল?

উত্তর: শরৎচন্দ্র তার সন্তানদের ভবিষ্যতের জন্য চিন্তিত ছিলেন এবং তিনি চেয়েছিলেন যে তারা সুশিক্ষিত ও সুশৃঙ্খল হয়ে উঠুক। তিনি তাদের স্নেহলতার আদর্শ অনুসরণ করতে উৎসাহিত করতেন।

প্রশ্ন ১৪: শরৎচন্দ্রের চরিত্রের মূল বৈশিষ্ট্য কী?

উত্তর: শরৎচন্দ্র একজন স্নেহশীল, দায়িত্বশীল, এবং সংবেদনশীল ব্যক্তি। তিনি তার পরিবারের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও স্নেহ দেখিয়েছেন এবং স্ত্রী স্নেহলতার প্রতি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।

প্রশ্ন ১৫: স্নেহলতার স্মৃতিচারণ কিভাবে গল্পে প্রভাব ফেলে?

উত্তর: স্নেহলতার স্মৃতিচারণ শরৎচন্দ্রের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে ওঠে। তার স্মৃতি শরৎচন্দ্রকে সান্ত্বনা দেয় এবং তিনি তার স্মৃতির মাধ্যমে জীবনের অর্থ খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করেন।

প্রশ্ন ১৬: গল্পে কোন প্রতীকী উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে?

উত্তর: গল্পে স্নেহলতার মৃত্যু এবং তার স্মৃতিচারণ প্রতীকী উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এটি জীবনের অস্থায়িত্ব এবং স্মৃতির মাধ্যমে জীবনের গভীরতার প্রতিফলন ঘটায়।

প্রশ্ন ১৭: স্নেহলতার মৃত্যুর পর শরৎচন্দ্রের সামাজিক অবস্থান কীভাবে পরিবর্তিত হয়?

উত্তর: স্নেহলতার মৃত্যুর পর শরৎচন্দ্রের সামাজিক অবস্থান কিছুটা পরিবর্তিত হয়। তিনি আরও বেশি অন্তর্মুখী হয়ে পড়েন এবং সমাজের সাথে তার যোগাযোগ কিছুটা কমে যায়।

প্রশ্ন ১৮: গল্পে স্নেহলতার মৃত্যু কোন বার্তা প্রদান করে?

উত্তর: স্নেহলতার মৃত্যু জীবনের অস্থায়িত্ব এবং প্রিয়জনদের মূল্য বোঝার বার্তা প্রদান করে। এটি আমাদের জীবনে স্নেহ এবং ভালোবাসার গুরুত্বকে স্মরণ করিয়ে দেয়।

প্রশ্ন ১৯: শরৎচন্দ্রের জীবনে স্নেহলতার স্মৃতির ভূমিকা কী?

উত্তর: স্নেহলতার স্মৃতি শরৎচন্দ্রের জীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তার স্মৃতি তাকে জীবনের কঠিন সময়ে সাহস এবং সান্ত্বনা প্রদান করে।

প্রশ্ন ২০: 'আদরিনী' গল্পে লেখক কোন সমাজের প্রতিফলন ঘটিয়েছেন?

উত্তর: 'আদরিনী' গল্পে লেখক সাধারণ গ্রামের একটি পরিবারের জীবন এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্কের প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। তিনি দেখিয়েছেন কীভাবে ভালোবাসা এবং স্নেহ একটি পরিবারকে সংহত করে রাখতে পারে।

প্রশ্ন ২১: শরৎচন্দ্রের মনোভাব স্নেহলতার প্রতি কেমন ছিল?

উত্তর: শরৎচন্দ্রের মনোভাব স্নেহলতার প্রতি অত্যন্ত স্নেহময় এবং শ্রদ্ধাশীল ছিল। তিনি স্নেহলতাকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন এবং তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতেন।

প্রশ্ন ২২: গল্পে শরৎচন্দ্রের পারিবারিক দায়িত্ব পালন কেমন ছিল?

উত্তর: শরৎচন্দ্র তার পারিবারিক দায়িত্ব অত্যন্ত সতর্কতার সাথে পালন করতেন। তিনি পরিবারের সকল সদস্যের প্রতি যত্নবান ছিলেন এবং তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার ছিলেন।

প্রশ্ন ২৩: স্নেহলতার অসুস্থতা সম্পর্কে শরৎচন্দ্র কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানান?

উত্তর: স্নেহলতার অসুস্থতার সময় শরৎচন্দ্র অত্যন্ত দুঃখিত এবং চিন্তিত হয়ে পড়েন। তিনি স্নেহলতার যত্ন নিতে সর্বদা সচেষ্ট থাকেন এবং তার দ্রুত সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করেন।

প্রশ্ন ২৪: স্নেহলতার মৃত্যু শরৎচন্দ্রের সন্তানদের জীবনে কী প্রভাব ফেলে?

উত্তর: স্নেহলতার মৃত্যু শরৎচন্দ্রের সন্তানদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে। তারা তাদের মায়ের অভাব গভীরভাবে অনুভব করে এবং তাদের জীবনে এক শূন্যতা সৃষ্টি হয়।

প্রশ্ন ২৫: গল্পের কোন অংশটি সবচেয়ে মর্মস্পর্শী?

উত্তর: গল্পের সবচেয়ে মর্মস্পর্শী অংশটি হলো স্নেহলতার মৃত্যু এবং শরৎচন্দ্রের তার প্রতি গভীর শোক এবং স্মৃতিচারণ।

প্রশ্ন ২৬: শরৎচন্দ্রের চরিত্রে কোন কোন গুণাবলী বিদ্যমান?

উত্তর: শরৎচন্দ্রের চরিত্রে স্নেহ, দায়িত্বশীলতা, সংবেদনশীলতা, এবং ভালোবাসার গুণাবলী বিদ্যমান। তিনি একজন ভালো স্বামী এবং পিতা হিসেবে তার দায়িত্ব পালন করতেন।

প্রশ্ন ২৭: স্নেহলতা কেন 'আদরিনী' নামকরণ পেয়েছে?

উত্তর: স্নেহলতা 'আদরিনী' নামকরণ পেয়েছে কারণ তিনি অত্যন্ত স্নেহময় এবং ভালোবাসার পাত্র ছিলেন। শরৎচন্দ্র তাকে গভীর ভালোবাসা এবং স্নেহ দিয়ে 'আদরিনী' নামে ডেকেছেন।

প্রশ্ন ২৮: শরৎচন্দ্রের সন্তানরা কীভাবে তাদের বাবার শোক কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করে?

উত্তর: শরৎচন্দ্রের সন্তানরা তাদের বাবার শোক কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করে তাকে মানসিক সমর্থন এবং সাহস প্রদান করে। তারা তাদের মায়ের স্মৃতিকে ধরে রেখে তার আদর্শ অনুসরণ করার চেষ্টা করে।

প্রশ্ন ২৯: শরৎচন্দ্রের জীবনধারণে স্নেহলতার মৃত্যু কী পরিবর্তন আনে?

উত্তর: স্নেহলতার মৃত্যু শরৎচন্দ্রের জীবনধারণে একটি বিশাল পরিবর্তন আনে। তিনি আরও বেশি একাকী এবং বিমর্ষ হয়ে পড়েন এবং জীবনের প্রতি তার আগ্রহ কমে যায়।

প্রশ্ন ৩০: 'আদরিনী' গল্পের মাধ্যমে লেখক কী শিক্ষা দিতে চান?

উত্তর: 'আদরিনী' গল্পের মাধ্যমে লেখক আমাদের জীবনে স্নেহ, ভালোবাসা, এবং পারিবারিক সম্পর্কের গুরুত্বকে তুলে ধরতে চান। তিনি দেখাতে চান যে প্রিয়জনদের হারানোর পর তাদের স্মৃতি আমাদের জীবনের প্রেরণা হতে পারে।

প্রশ্ন ৩১: শরৎচন্দ্রের জীবনে স্নেহলতার অনুপস্থিতি কী প্রভাব ফেলে?

উত্তর: স্নেহলতার অনুপস্থিতি শরৎচন্দ্রের জীবনে গভীর শূন্যতা এবং মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে আসে। তিনি তার জীবনের আনন্দ হারিয়ে ফেলেন এবং গভীরভাবে বিষণ্ণ হয়ে পড়েন।

প্রশ্ন ৩২: গল্পে লেখক কোন ধরনের ভাষা এবং বর্ণনা ব্যবহার করেছেন?

উত্তর: গল্পে লেখক সরল এবং প্রাঞ্জল ভাষা ব্যবহার করেছেন। তিনি জীবনের সাধারণ ঘটনাবলী এবং অনুভূতিগুলি গভীরভাবে বর্ণনা করেছেন যা পাঠকদের মনকে স্পর্শ করে।

প্রশ্ন ৩৩: স্নেহলতার মৃত্যু সম্পর্কে গ্রামবাসীদের প্রতিক্রিয়া কী ছিল?

উত্তর: স্নেহলতার মৃত্যুতে গ্রামবাসীরা গভীর শোক প্রকাশ করে। তারা তাকে একজন স্নেহশীলা এবং সদালাপী মহিলা হিসেবে স্মরণ করে।

প্রশ্ন ৩৪: শরৎচন্দ্র কিভাবে স্নেহলতার স্মৃতির সাথে জীবনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন?

উত্তর: শরৎচন্দ্র স্নেহলতার স্মৃতির সাথে জীবনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন তার সন্তানদের ভবিষ্যতের জন্য মনোযোগী থেকে এবং স্নেহলতার আদর্শ অনুসরণ করে।

প্রশ্ন ৩৫: স্নেহলতার মৃত্যুর পর শরৎচন্দ্রের সামাজিক জীবন কেমন ছিল?

উত্তর: স্নেহলতার মৃত্যুর পর শরৎচন্দ্রের সামাজিক জীবন অনেকটাই একাকী হয়ে যায়। তিনি সামাজিক অনুষ্ঠান এবং মেলামেশা থেকে দূরে সরে যান।

প্রশ্ন ৩৬: শরৎচন্দ্রের সন্তানদের শিক্ষার ক্ষেত্রে স্নেহলতার ভূমিকা কী ছিল?

উত্তর: স্নেহলতা তার সন্তানদের শিক্ষার ক্ষেত্রে অত্যন্ত যত্নশীল ছিলেন। তিনি তাদের পড়াশোনার প্রতি মনোযোগী থাকতে উৎসাহিত করতেন এবং তাদের ভালো শিক্ষা প্রদানের চেষ্টা করতেন।

প্রশ্ন ৩৭: শরৎচন্দ্রের অনুভূতি কেমন ছিল যখন তিনি স্নেহলতার পুরানো স্মৃতিগুলিকে স্মরণ করতেন?

উত্তর: শরৎচন্দ্র স্নেহলতার পুরানো স্মৃতিগুলিকে স্মরণ করে মিশ্র অনুভূতি বোধ করতেন। তিনি আনন্দ এবং বেদনা উভয়ই অনুভব করতেন, কারণ এই স্মৃতিগুলি তাকে স্নেহলতার সাথে কাটানো সুখের দিনগুলির কথা মনে করিয়ে দিতো।

প্রশ্ন ৩৮: গল্পের শেষে শরৎচন্দ্রের জীবনের কী অবস্থা হয়?

উত্তর: গল্পের শেষে শরৎচন্দ্র তার সন্তানদের প্রতি যত্নবান হয়ে ওঠেন এবং তাদের ভবিষ্যতের দিকে মনোযোগ দেন। তিনি ধীরে ধীরে স্নেহলতার স্মৃতির সাথে মানিয়ে নিয়ে জীবনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।

প্রশ্ন ৩৯: স্নেহলতার মৃত্যু শরৎচন্দ্রকে কোন জীবনের শিক্ষা প্রদান করে?

উত্তর: স্নেহলতার মৃত্যু শরৎচন্দ্রকে জীবনের অস্থায়িত্ব এবং প্রিয়জনদের মূল্য বোঝার শিক্ষা প্রদান করে। এটি তাকে জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে সজাগ এবং স্নেহময়ভাবে গ্রহণ করতে শেখায়।

প্রশ্ন ৪০: গল্পের শিরোনাম 'আদরিনী' কেন গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর: গল্পের শিরোনাম 'আদরিনী' গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি স্নেহলতার প্রতি শরৎচন্দ্রের গভীর ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধার প্রতিফলন। এটি গল্পের মূল ভাবকে প্রকাশ করে এবং পাঠকদের মনকে স্পর্শ করে।

Leave a Comment